for Add
নিজস্ব প্রতিবেদক : ১৬ জুন ২০২০, মঙ্গলবার, ১:০৫:৪৫
যতো দিন যাচ্ছে ততোই বাংলাদেশে করোনা পরিস্থিতির অবনতি ঘটছে। এ রকম এক অবস্থার মধ্যেই শ্রীলঙ্কা সফর আর ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে খেলার জন্য মুখিয়ে আছেন ক্রিকেটাররা। তবে করোনা পরিস্থিতির উন্নতি হলেই তারা মাঠে ফেরতে চাইছেন।
শ্রীলঙ্কায় অবশ্য করোনা পরিস্থিতি অনেকটাই ভালো। সেখানে ক্রিকেট আয়োজন হলে করোনার প্রভাব খুব বেশি না পড়ারই সম্ভাবনা। তারপরও পূর্ব নির্ধারিত সফরসূচি মোতাবেক দ্বীপদেশটিতে সফর নিয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারছে না বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।
এ পর্যন্ত শ্রীলঙ্কায় করোনায় আক্রান্ত হয়েছে ১৮৮৪ জন। এর মধ্যে মারা গেছে মাত্র ১১ জন। আর সুস্থ হয়েছে ১২৫২ জন। অপরদিকে বাংলাদেশে ৯০৬১৯ জন আক্রান্ত হয়েছে। মারা গেছে ১২০৯ জন। আর সুস্থ হয়েছে ৩৪০২৭ জন।
বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের অংশ হিসেবে জুলাইয়ে তিন ম্যাচের টেস্ট সিরিজে অংশগ্রহণের জন্য গত সপ্তাহেই লঙ্কানদের উদ্দেশ্যে দেশ ছাড়ার কথা ছিলো বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের।
অপরদিকে দেশীয় ক্রিকেটের একমাত্র আয়ের উৎস হচ্ছে ডিপিএল। টুর্নামেন্টটি শুরু হবার পরপরই করোনা মহামারির কবলে পড়ে থেমে গেছে।
এদিকে সামাজিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্য সংক্রান্ত গাইডলাইন কঠোরভাবে মেনে হলেও জুন জুলাইয়ে ফের এই লিগের শুরু দেখতে চায় খেলোয়াড়রা। ক্রিকেট ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (কোয়াব) আয়োজনে এক অনলাইন আলোচনায় খেলোয়াড়রা তাদের এই ইচ্ছার কথা স্পষ্টই জানিয়েছে।
এসোসিয়েশনের সভাপতি ও সংসদ সদস্য নাঈমুর রহমান দূর্জয়ের সভাপতিত্বে ওই আলোচনায় অংশ নেন ক্রিকেটাররা। এদের মধ্যে যেমন ছিলেন বিসিবি পরিচালক খালেদ মাহমুদ সুজন, তেমনি ছিলেন মুশফিকুর রহিম, মোমিনুল হক, মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ, আব্দুর রাজ্জাক, ইমরুল কায়েস, তুষার ইমরান, নুরুল হাসান সোহান, এনামুল হক জুনিয়র ও জহুরুল ইসলাম অমি সহ জাতীয় দলের সাবেক ও বর্তমান ক্রিকেট তারকারা।
কোয়াবের ওই আলোচনায় ক্রিকেটারদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে দাবী ছিলো শ্রীলঙ্কা সফর ও ঘরোয়া লিগ শুরুর বিষয়টি। আলোচনা সংক্রান্ত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে কোয়াব জানায়, ‘বাংলাদেশ সরকারের নির্দেশনা নিয়ে বিসিবি যথাযথ নিরাপত্তা নিশ্চিতের মাধ্যমে শ্রীলঙ্কা সফরের সিদ্ধান্ত নিবে। আর দেশে কোভিড-১৯ এর মাহামারি শেষে লিগ শুরু করা হলে আমরা প্রয়োজনীয় নজরদরী করবো। পরিস্থিতির উন্নতি হলে এ বিষয়ে আমরা সিদ্ধান্ত নেবো। তবে এই মুহুর্তে খেলোয়াড়দের নিরাপত্তা সবচেয়ে বেশু গুরুত্বপূর্ণ।’
For add
For add
For add
For add
for Add