for Add
নিজস্ব প্রতিবেদক : ৪ অক্টোবর ২০২০, রবিবার, ৭:৫৮:৪২
বাফুফের প্রতিটি নির্বাচনেই কাজী মো. সালাউদ্দিনের ভোট বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাকে ঘিরে বিরোধীজোট যতোই নেতিবাচক সমালোচনা করুক না কেন, তিনি যে ভোটারদের কাছে অনেক জনপ্রিয় তা তার ভোটপ্রাপ্তিই বলে দিচ্ছে। বারবার বাফুফে সভাপতি পদে বিজয়ী এ কিংবদন্তি ফুটবলার তা প্রমাণও দিচ্ছেন।
কাজী মো. সালাউদ্দিন এ নিয়ে টানা চারবার সভাপতি নির্বাচিত হলেন। এর মধ্যে তিনবারই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে জিতেছেন। একবার কেবল বিজয়ী হয়েছিলেন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়।
২০০৮ সালে প্রথমবার বাফুফের সভাপতি নির্বাচিত হন কাজী মো. সালাউদ্দিন। ঐ নির্বাচনে তিনি মেজর জেনারেল আমিন আহমেদ চৌধুরীকে পরাজিত করেন। এর পর
চার বছর পর বিনা প্রতিন্দ্বন্দিতায় দ্বিতীয়বারের মত বাফুফের সভাপতি নির্বাচিত হন। ২০১৬ সালে কামরুল আশরাফ খানকে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো সভাপতি হন।
৩ অক্টোবর শনিবার কাজী মো. সালাউদ্দিন চতুর্থবারের মতো বাফুফে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন ৯৪ ভোট পেয়ে। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বাদল রায় পেয়েছিলেন ৪০ ভোট। অর্থাৎ ৫৪ ভোটের ব্যবধান জয়ী হন।
বিপুল ভোটে জয়ী হবার পর কাজী মো. সালাউদ্দিন বিজয়ী সবাইকে পাশে দাঁড় করিয়ে এক প্রতিক্রিয়ায় বিজয়ের পুরো কৃতিত্ব দিয়েছেন ভোটারদের। তিনি বলেন, ‘আমাদের বিজয়টা ভোটারদের। ভোটের আগে অনেকে অনেক কথা বলেছেন। সব কথার জবাব দেয়ার ছিল ভোটারদের। তারা সেটা দিয়েছেন। আমার প্যানেলের পক্ষ থেকে ভোটারদের আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।’
কাজী মো. সালাউদ্দিন এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, ‘মিডিয়াতে অনেক কথা শুনেছি। অনেকে বলেছেন আমার ১০ ভোটও নেই। আমি প্রতি বছর বেশি ভোটেই পাস করছি। ২০০৮ সালের চেয়ে ২০১৬ সালে বেশি ভোট পেয়েছি। এবার পেয়েছি আরো বেশি ৯৪ ভোট। আমার ভোট বাড়ছে। ফুটবলের সাথে যারা জড়িত তাদের কাছে তো আমি জনপ্রিয়।’
অপর এক প্রশ্নের উত্তরে জানান, আমার প্যানেলের বাইরে যারা নির্বাচিত হয়ে এসেছেন তারা যে প্যানেল থেকেই আসুক না কেন আমি তাদের সাথে কাজ করবো। কারণ এটা রাজনীতি না যে এক দলের সাথে এক দলের মিলবে না।’ আমি তো ফুটবল পরিচালনা করতে এসেছি। কাজেই সবাই মিলেই ফুটবল উন্নয়নে কাজ করবো।
For add
For add
For add
For add
for Add