for Add
নিজস্ব প্রতিবেদক : ২৮ জুন ২০১৬, মঙ্গলবার, ১৩:৫২:৪৬
দেশটির জনসংখ্যা মাত্র ৩ লাখ ২৩ হাজার। এই প্রথম বড় কোনো ফুটবল টুর্নামেন্টে খেলছে আইসল্যান্ড। আর প্রথম অংশ গ্রহনেই তাদের বাজিমাত। এ পুচকে দেশটির কাছেই মাথা নত করে ঘরে ফিরে গেলো ইংল্যান্ড। ওয়েন রুনিদের ইউরো কাপের শেষ শোষো থেকেই বিদায় করে দিয়েছে স্বপ্ল জনসংখ্যার দেশটি। এর মধ্যে দিয়ে ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপে নতুন ইতিহাস গড়লো আইসল্যান্ড। গতকাল (সোমবার) রাতে অন্যতম ফেভারিট ইংল্যান্ডের বিপক্ষে শুরুতে পিছিয়ে পড়েও দুর্দান্তভাবে ঘুরে দাঁড়িয়ে ২-১ গোলে জিতে কোয়ার্টার ফাইনালে উঠেছে তারা।
ম্যাচের চতুর্থ মিনিটেই পেনাল্টি থেকে গোল করে দলকে লিড এনে দেন ওয়েইন রুনি। তবে পিছিয়ে পড়ার এক মিনিট পরেই রাগনার সিগার্ডসনের গোলে সমতায় ফেরে আইসল্যান্ড। ম্যাচের ১৮ মিনিটে অষ্টাদশ মিনিটে বোভারসনের পাসে নীচু শট নেন সিথোরসন। বল জো হার্টের হাত ছুঁয়ে গড়াতে গড়াতে ঠিকানা খুঁজে পেলে ২-১ লিড নেয় আইসল্যান্ড। প্রথমার্ধ এগিয়ে থেকেই বিরতিতে যায় প্রথম খেলতে আসা দলটি।
বিরতি থেকে ফিরে গোলের জন্য মরিয়া হয়ে ওঠে ইংল্যান্ড। ম্যাচের ৬০ মিনিটে স্টার্লিংয়ের পরিবর্তে মাঠে নামেন প্রিমিয়ার লিগের গত মৌসুমের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ গোলদাতা জেমি ভার্ডি। মাঠে নামার দশ মিনিট পর বল নিয়ে বক্সের মধ্যে ঢুকেও নিয়ন্ত্রণ হারান লেস্টার সিটির এই ফরোয়ার্ড।
ম্যাচের ৭৫ মিনিটে ভার্ডির দুর্বল হেড গোলরক্ষকের গ্লাভসে জমে যায়। একটু পর টটেনহ্যামের ফরোয়ার্ড হ্যারি কেইনও হেড লক্ষ্যে রাখতে পারেননি। প্রতিপক্ষের রক্ষণে চাপ বাড়ালেও গোল অধরা থেকে যায় ইংল্যান্ডের। ফলে হার নিয়েই মাঠ ছাড়তে হয় রুনি-ভার্ডিদের।
উল্লেখ্য, আগামী ৩ জুলাই ইউরোতে সেমি ফাইনালের আশায় স্বাগতিক ফ্রান্সের মুখোমুখি হবে আইসল্যান্ড।
For add
For add
For add
For add
for Add