for Add
নিজস্ব প্রতিবেদক : ১২ মে ২০২৩, শুক্রবার, ২৩:৫২:৪৮
আগামীকাল যমুনা ফিউচার পার্কের ইস্টকোর্টে যুক্তরাষ্ট্র, ইরান, ফিলিপাইন, নেপাল, ভারত ও বাংলাদেশের সেরা পেশাদার বক্সারদের নিয়ে ভাইয়া হাউজিং লিমিটেড ইন্টারন্যাশনাল বক্সিং নকআউট চ্যালেঞ্জ শুরু হচ্ছে। এ উপলক্ষে আজ শুক্রবার বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনে এক সংবাদ সম্মেলনে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরেন বাংলাদেশ পেশাদার বক্সিং সোসাইটির প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান। এ সময় ভাইয়া গ্রুপের প্রধান মার্কেটিং অফিসার চৌধুরী মাহমুদ আলী ও সহকারী জেনারেল ম্যানেজার রাকিব উপস্থিত ছিলেন।
ছয় দেশের সেরা পেশাদার বক্সিংয়ের আসর ভাইয়া হাউজিং লিমেটেড ইন্টারন্যাশনাল বক্সিং নকআউট চ্যালেঞ্জ আগামীকাল বেলা তিনটায় যমুনা ফিউচার পার্কের ইস্টকোর্টে শুরু হবে। ইউবিও আন্তর্জাতিক চ্যাম্পিয়নশিপ ও ইউবিসি ওয়ার্ল্ড টাইটেল ভ্যাকেন্ট- এই দুটি আন্তর্জাতিক টাইটেলে খেলবেন বক্সাররা। আট বাউটের প্রতিযোগিতা হবে ১০ রাউন্ডের। যেখানে দুটি মেয়েদের ও ছয়টি বাউটে পুরুষদের খেলা অনুষ্ঠিত হবে।
বাংলাদেশের সাদিয়া ইসলাম লড়বেন স্বদেশি শামীমা জান্নাত, স্বাগতিক আমিনুল ইসলাম খেলবেন ভারতের বান্টি সিংয়ের বিপক্ষে। বাংলাদেশের মোহন আলী নেপালের পুরান রায়, বাংলাদেশের আবদুল মোতালেব নেপালের অজিত মাগার, বাংলাদেশের জয়নুল ইসলাম ভারতের ধর্মেন্দ্রর, বাংলাদেশের নুর নাসিব ভারতের পঙ্কজ বিসাতের, বাংলাদেশের হাসান শিকদার ফিলিপাইনের জন রে’র এবং ইরানের পুনেহ আক্তার বার লড়বেন ভারতের সুশীলা বিরাতের সঙ্গে। তবে বাউটের সংখ্যা বাড়তেও পারে।
মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান বলেন, যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরো একজন বক্সার আসার কথা রয়েছে। তিনি এলে আরেকটি বাউট বাড়তে পারে। তিনি বলেন, বক্সাররা সবাই আফতাবনগরে আসাদুজ্জামান ফাউন্ডেশন জিম ও প্রোমোশনে অনুশীলন করছেন। বিদেশিদের আবাসনের ব্যবস্থা করা হয়েছে প্রগতি ইন্টারন্যাশনাল হোটেলে।
আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট হলেও দেশি পাঁচজন জাজ ও তিনজন রেফারি বাউটগুলো পরিচালনা করবেন বলে জানা গেছে। আসাদুজ্জামানের কথায়, লাসভেগাসে এই টুর্নামেন্ট হলে তিন মিলিয়ন ডলার (বাংলাদেশি ৩০ কোটি টাকা) পুরস্কার দেওয়া হতো জয়ীদের। আমাদেরও হবে। ২০২০ সালে বাংলাদেশে শুরু করেছি। এ নিয়ে ২৯টি টুর্নামেন্ট হয়েছে। আশাকরি একসময় আমাদের এই পেশাদার বক্সিং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ছড়িয়ে পড়বে।
For add
For add
For add
For add
for Add